বন্ধুর বাবা আর আমার মা ১ম পর্ব
Hello, আমি রাজ। আমার মা এর নাম সুলেখা। বয়স 38. আমার মা আর বাবার একমাত্র সন্তান আমি। বাবা বাড়িতেই থাকে। Business করেন। মা house wife। বাড়িতেই থাকে আর বাড়ির কাজ করে। আমি class 12 এ পড়াশোনা করছি। আমার মা এর শরীরের গঠন 36 32 36। পাছা টা খুব ফোলা আর দুধ গুলো গোল গোল । বাড়ির কাজ করে তাই ফিগার মেনটেন ভালই আছে। কোমর টা খুব sexy আর হালকা মেদ আছে। পাছা টা খুব নাচে হাঁটার তালে তালে। আর গায়ের রং ফর্সা।

আমার কলেজ এর গার্ডিয়ান মিটিং এর জন্যে বাবা কে বললাম যে কলেজ এ যেতে। কিন্তু বাবা বললো ব্যাবসা ছেড়ে যাওয়া যাবে না তাই মা কে নিয়ে যেতে। কিন্তু মা কখনো আমার কলেজ এ যায়নি। তাই মা যেতে চাইছিল না। কিন্তু আমি আর বাবা মা কে বললাম যে মা তুমি চলো। মা প্রথমে রাজী না হলেও বার বার বলার পর মা রাজী হলো।
পরের দিন, আজ একটু মেঘলা মেঘলা weather ছিল। যেকোনো সময় বৃষ্টি শুরু হবে। কিন্তু আমাদের কলেজ এ আজ মিটিং ছিল। তাই কোনো উপায় না পেয়ে আমি আর মা কলেজ এর জন্য ready হচ্ছিলাম। মা একটা শাড়ী পড়েছিল নীল রঙের। আর পিঠ কাটা ব্লাউজ একটা ফিতে দিয়ে পিঠ টা ঘেরা আর সাদা পিঠ টা বেরিয়ে আছে। আর কোমর ত শাড়ী দিয়ে দেখা যাচ্ছে। আর পাছা এর সাথে শাড়ী পুরো টাইট ভাবে জড়িয়ে আছে।
তাই পাছা টা ভালো ভাবেই ফুলে উঠেছে। তো আমি আর মা বেরিয়ে পড়লাম কলেজ এর জন্য। কলেজ এ গিয়ে দেখলাম সবার বাবা এসেছিলো একমাত্র আমার মা গেছিলো। তাই মা একটু নারভাস ফিল করছিল। কারণ মা সেখানে একা মহিলা আর সবাই ছেলে পুরুষ। আর আমাদের কলেজ এ * . সবাই পড়ে। তাই কিছু . বন্ধু ছিল তাদের বাবা রাও এসেছিলো। আমাদের ক্লাস e দুজন . বন্ধু ছিল আমার বেস্ট ফ্রেন্ড।
একজন এর নাম junaid আর একজন হলো fardaan । তাদের বাবাও এসেছিলো। তারা আসতেই আমি মা কে নিয়ে তাদের কাছে গেলাম কথা বলতে। আর সেখানে তাদের বাবা ছিল। মা কে তাদের সবার সাথে পরিচয় করালাম। আর আমিও ওই দুজন . কাকুর সাথে আর মা এর সাথে পরিচয় করালাম। Junaid এর বাবার নাম হলো আব্দুল। আর fardaan এর বাবা এর নাম করিম। আবদুল আর করিম চাচার বয়স প্রায় 50 । খুব লম্বা আর কালো । দুজনেই মাথার চুল হালকা সাদা ধরেছে। আর প্রায় 7 ফুট এর মত লম্বা যেখানে আমার মা এর height 5’5″ এর মত। মা তো তাদের বুক পর্যন্ত হবে।
আবদুল আর করিম চাচা মা এর রূপ দেখে তো মা কে চোখ দিয়ে গিলে খাচ্ছিল । তারা মা এর সাথে ভালই কথা বার্তা করছিল। কিছুক্ষন পরে মিটিং হলো সমস্ত শিক্ষ্ক আর ছাত্র আর তাদের বাবা উপস্থিত ছিলো। মিটিং এর সময় দেখলাম মা এর পেছনে করিম চাচা দাঁড়িয়েছিল। আর মা এর পাছায় ধাক্কা মারছিল খুব ধীরে। মা ততটা গুরুত্ব দিল না।
মা শুধু একবার ঘুরে তাকালো। মা কিছু বললোনা দেখে করিম চাচা মা কে আরো একটু জোরে পাছায় ধাক্কা দিতেই মা প্রায় পড়েই যাচ্ছিল কোনো রকম নিজেকে কন্ট্রোল করে দাঁড়াল। তারপর যা করলো তাতে আমি আর সেখানে থাকা সবাই অবাক হয়ে গেলাম। মা ঘুরে করিম চাচা কে জোরে কষিয়ে একটা গালে থাপ্পড় লাগলো। তারপর মা বললো – আমার সাথে অসভ্যতামি করছেন কেনো। আপনি কি ভেবেছেন আমি চুপচাপ সহ্য করে যাবো।
মা খুব রেগে ছিল। তারপর শিক্ষক রা এসে মা কে আলাদা জায়গায় দাড় করালো । যাতে মা এর অসুবিধে না হয়। করিম চাচা দেখলাম মা এর দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে হিংস্র পশুর মত। যেনো মা কে তুলে নিয়ে গিয়ে কি না কি করবে ভেবে চলেছে। মিটিং এর পর করিম চাচা আর আবদুল চাচা একসাথে কিছু আলোচনা করছিল। হয়তো মা এর এইরকম আচরণ এর জন্য তারা কিছু একটা নিয়ে কথা বার্তা করছিল। কলেজ এ খাওয়া দাওয়ার ব্যাবস্থা ছিল। আমরা কলেজ এ খাওয়া দাওয়া করে বাড়ির জন্য বেরাতে যাবো। ঘড়িতে তখন বিকেল 3 টা বাজে। হটাত করে চারিদিকে পুরো অন্ধকার হয়ে গেছে। খুব জোরে বাতাস বইছে।
আর খুব বড় বড় বিদ্যুৎ পড়ছে। দেখে মনে হচ্ছে ভ়ঙ্করভাবে বৃষ্টি হতে চলছে। সবাই তাড়াহুড়ো করে কলেজ থেকে বেরিয়ে পড়লাম । বাস স্ট্যান্ড এ বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতে বাস তো দূরের কথা একটা কোনো যানবাহন চলাচল করছে না। সেইসময় একটা প্রাইভেট car বাস স্ট্যান্ড এর কাছে আসছিল। আমি মা কে বললাম মা গাড়িটা কে হাত দেখাই যদি একটু হেল্প করে তবে বাড়ি চলে যাবো।
মা আর কোনো উপায় না পেয়ে বললো ঠিক আছে। কিন্তু তোকে ভিজতে হবে না। মা আমাকে বলল তুই দাঁড়া আমি হাত দেখাচ্ছি। খুব জোরে বৃষ্টি হচ্ছিল। মা বিশ্রামাগার থেকে একটু বাইরের দিকে যেতেই মা এর শাড়ী পুরো ভিজে শরীর এর লেপ্টে গেলো। মা এর পুরো শরীর এর গঠন বোঝা যাচ্ছিল। বুকের সাথে শাড়ী পুরো লেপ্টে বসে আছে আর পাছার সাথেও শাড়ী টা খুব শক্ত হয়ে জড়িয়ে আছে। গাড়ি টা এসে দাড়ালো।
গাড়ির কাঁচ টা নামতেই মা কিছু বলতে হবে ড্রাইভার কে। কিন্তু কিছু না বলেই চলে এলো। এসে আমার পাশে চুপ করে দাঁড়িয়ে আছে অন্য দিকে রাগী মুখ করে। আমি ব্যাপার টা বুঝতে পারলাম না কি হলো এমন কাকে বা দেখলো গাড়ির মধ্যে যে মা চলে এলো ।
গাড়িটা তখন ও দাড়িয়ে ছিল। আমি মা কে বললাম কি হলো মা, ড্রাইভার কি নিয়ে যাবে না বললো? মা বললো না আমি যাবনা ওই গাড়িতে।
বলেই আবার অন্য দিকে রাগী মুখ করে দাঁড়িয়ে থাকলো। আমি গাড়ির দিকে তাকাতেই দেখলাম করিম চাচা আর আবদুল চাচা প্রাইভেট car থেকে নেমে এলো। এসে আবদুল চাচা মা কে বললো কিহলো বৌদি বাড়ি যাবে নাকি? চলো আমরা তোমাকে বাড়িতে পৌঁছে দিচ্ছি।
তখন মা করিম চাচার উদ্দেশে আবুদুল চাচা কে বললো – ওই অসভ্য লোকটার সাথে আমি যাবো না। আপনারা চলে যান আমরা বাস এ চলে যাবো। অপেক্ষা করছি। তখন আবদুল চাচা ইশারা করে করিম চাচা কে কিছু একটা বোঝাতে চাইলো।
তখন করিম চাচা মা কে বললো – বৌদি , sorry, আপনার সাথে আমি খারাপ ব্যাবহার করেছি তারজন্য আমি ক্ষমা চাইছি আপনার কাছে।
কিন্তু মা তখনো রেগে আছে দেখে বোঝা গেলো।
মা তখন বললো – এখন ক্ষমা চেয়ে কি হবে আপনি যে কতটা অসভ্য জানোয়ার আর নোংরা মানুষ সেটা আপনাকে দেখে বোঝা যায়। আপনি এখান থেকে চলে যান আমাকে একা ছেড়ে দিন। আমি bus এ চলে যাবো। মা এর এইরকম কথা শুনে করিম চাচা কে দেখলাম ক্ষেপে গেলো মা এর ওপর। কিছু বলতে যাবে এমন সময় আবদুল চাচা হাত ধরে আটকে দিল। আবদুল চাচা তখন বললো – বৌদি আজ আর কোনো বাস পাবেন না । কারণ এরকম ভয়ংকর বৃষ্টির জন্য কোনো বাস আর আজ চলবে না ।
কাল সকালে সব বাস চলবে। আপনি আমাদের সাথে যাবেননা তো ঠিক আছে থাকুন সারা রাত এখানে। কাল সকালেই বাড়ি যেতে পারবেন। আমরা চললাম মা তখন কি করবে বুঝতে পারলনা। সারা রাত bus stand এ থাকবে কি করে , আর আজ তো বৃষ্টি থামার নাম নেই । ঘড়িতে তখন বিকেল 5 টা হয়ে গেছে। চারিদিকে অন্ধকার।
আর মুসলধারে বৃষ্টি হয়ে চলছে। মা হটাত করে আবদুল চাচা কে পেছন থেকে ডাক দিল। বললো ঠিক আছে আপনাদের সাথে যেতেই হবে আর কিছু করার নেই। চলুন। দেখলাম করিম চাচা আর আবদুল চাচা দুজন দুজন এর দিকে তাকিয়ে একটা নোংরা আর শয়তানি হাসি হাসলো। আমি ব্যাপার ত বুঝতে পারলাম না।
যেই মহিলার হাতে কিছুক্ষন আগে থাপ্পড় খেলো। তারপর অনেক অপমান করলো। সেই মহিলা কে সাহায্য করছে আবার আনন্দের সাথে হাসছে। কি জন্য বুঝতে পারলাম না। কিন্তু মনে মনে ভাবলাম এর দুজন তো কিছু একটা মতলব করেছে নিশ্চয়। যাইহোক আর বেশি কিছু না ভেবে আমরা গাড়ির কাছে গেলাম।
Junaid ar fardaan কে দেখলাম তখন তারা গাড়ির মধ্যেই বসেছিল। আমাকে দেখে তারা বললো চলে আয় রাজ পুরো তো ভিজে গেলি। মা আগে গাড়িতে উঠলো। মা এর পেছনে করিম চাচা ছিল। মা এর শাড়ী টা পুরো লেপ্টে ছিল শরীর এর সাথে ভিজে পুরো কাদা হয়ে গেছে। পাছার খাজ আর তানপুরার মত পাছা টা শাড়ী থেকে ফুলে উঠেছিল।
তাড়াহুড়ো করে আমরা গাড়ির কাছে পৌঁছাতেই মা কে করিম চাচা বললো বৌদি তাড়াতাড়ি ভেতরে চলুন ভিজে গেলাম পুরো। এটা বলেই করিম চাচা মা এর পাছায় হাত দিয়ে ঠেলতে লাগলো ভেতরে যাওয়ার জন্য। আর হালকা করে থাপ্পড় মারতে থাকলো যতক্ষণ না পর্যন্ত মা seat এ গিয়ে বসে আমি পুরো ব্যাপার টা দেখছিলাম মা ও তাড়াহুড়ো করে ভেতরে চলে গেলো। আর seat এ বসে পড়লো।
Seat এ বসেই মা আবার করিম চাচা কে ঘুরে দেখলো আর রেগে বললো – আপনি আবার অসভ্যতামী করলেন আমার সাথে। করিম চাচা – কি করলাম আমি আবার? মা – আপনি আবার ( বলে থেমে গেলো কিছু না বলে)। করিম চাচা – কি হলো বলুন কি করলাম আমি? মা তখন আমার দিকে দেখলো আর তারপর করিম চাচার দিকে রাগী চোখে তাকিয়ে বললো – না কিছু না। বলেই অন্য দিকে মুখ করে বসে থাকলো।
আবদুল চাচা গাড়ি স্টার্ট করে দিয়েছে। কলেজ থেকে আবদুল চাচার বাড়ি 10মিনিট এর দূরত্ব। আর আমাদের বাড়ি প্রায় ৩০ মিনিট সময় লাগে। খুব জোরে বৃষ্টি হচ্ছিল। চারিদিক অন্ধকার হয়ে গেছে। রাস্তা পুরো ফাঁকা। একটা প্রাণী বলতে কাউকে দেখা যাচ্ছেনা। গাড়ির কাঁচ লক আছে। হটাৎ করে বাবার ফোন এলো। মা ফোন টা রিসিভ করলো।
তারপর
বাবা – সুলেখা কোথায় তোমরা?
মা- এইতো রাস্তায় আছি।
বাবা – বাস পেলে?
মা – না আজ কোনো বাস নেই। তাই রাজ এর কলেজ এ দুজন বন্ধু ছিল আর তাদের বাবারা এসেছিলো কলেজ এ। কোনো বাস নেই দেখে ওনারা আমাকে বললেন বাড়ি পৌঁছে দেবে। তাই এখন ওনাদের সাথে গাড়ি তে আছি। কিছুক্ষণ পরে পৌঁছে যাবো বাড়িতে। তুমি চিন্তা করোনা।
বাবা – খুব চিন্তা হচ্ছে তাড়াতাড়ি চলে আসো। আর রাজ এর বন্ধুর বাবাকে ফোন টা দাও কথা বলি।
মা – আচ্ছা এই নাও দিচ্ছি। তারপর মা করিম চাচা কে ফোন টা দিল।
করিম চাচা – hello, আমি করিম শেখ বলছি।
বাবা – আচ্ছা আমার খুব চিন্তা হচ্ছে দাদা। সুলেখা কে আর রাজ কে একটু তাড়াতাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিন। আর আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
করিম চাচা – না দাদা, এতে ধন্যবাদ দেওয়ার কি আছে। আপনার ছেলে তো আমার ছেলের মতোই হয়। আর বৌদিও… ( এটা বলেই চুপ হয়ে গেলো ) তখন মা করিম চাচার দিকে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে ।
মা হয়তো ভাবছিল এই লোকটা কি বলতে চাইলো। তারপর করিম চাচা মা কে ফোন টা দিয়ে দিল।
মা – তুমি চিন্তা করোনা। রাখো কিছুক্ষণ পরে পৌঁছে যাবো বাড়ি। এটা বলেই ফোন টা রেখে দিল।
আবদুল চাচা ড্রাইভ করছে। আর পেছনের সিট এ আমরা বসে আছি। মা জানলার পাশে বসে আছে। মা এর পাশে আমি। আর একপাশে ফারদান বসেছে। আর opposite seat এ মা এর মুখোমুখি করিম চাচা আর করিম চাচার পাশে junaid বসেছে। হটাত করে আবদুল চাচা গাড়ির ব্রেক কসলো। ব্রেক করার সাথে সাথে মা পুরো হুমড়ি খেয়ে করিম চাচার কোলে গিয়ে পড়লো। আর সুযোগ পেয়ে করিম চাচাও মায়ের কোমর জড়িয়ে ধরলো। এখন আমাদের সামনে দৃশ্য টা এরকম ।
আমার * মা এক . লোকের কোলে হুমড়ি খেয়ে পড়ে আছে নিজের ছেলের সামনে। মা তাড়াহুড়ো করে উঠতে গিয়ে মা এর শাড়ী টা সামনে থেকে পরে গেলো। আর মা এর বড় বড় দুধ গুলো ব্লাউজ থেকে বোঝা যাচ্ছিল ভালো করে। করিম চাচা কে দেখলাম মা এর বুকের দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। মা তাড়াতাড়ি নিজের শাড়ী টা বুকে জড়িয়ে নিলো। মা একটু নিচুস্বরে বললো – sorry করিম চাচা কিছু না বলে তখনো মা এর দিকে হা করে তাকিয়ে আছে। বৃষ্টিতে ভিজে মা কে পুরো কামদেবি লাগছিল। ভেজা চুল গুলো খুলে গেছে। আর কিছু চুল মা এর গালে লেগে আছে। করিম চাচা তো পাগল হওয়ার অবস্থা। কিছুক্ষণ পর মা আবদুল চাচা কে জিজ্ঞেস করলো – কিহলো এখানে দাড়িয়ে গেলেন কেনো?
আবদুল চাচা – সামনে এত অন্ধকারে কিছু বোঝা যাচ্ছে না ভালো করে আর গাড়ির headlight টাও হটাত করে বন্ধ হয়ে গেলো। তাই আর এত অন্ধকার এ যাওয়া যাবে না। আর এইতো সামনে করিম আর আমার বাড়ি।
মা – তবে এখন কি করে বাড়ি যাবো?
আবদুল চাচা – এখন তো কিছু করার নেই গাড়ির headlight খারাপ হয়ে গেছে। এত অন্ধকার আর এত বৃষ্টি তে গাড়ি চালানো সম্ভব নয়। মা যেনো খুব চিন্তায় পড়ে গেল কি করা যাবে।
তখন করিম চাচা বললো – আজ রাত এ আমার বাড়িতে চলুন কাল সকালে আপনাকে বাড়ি পৌঁছে দেব।
মা – না আমি অচেনা লোকের বাড়িতে কি করে থাকবো? আর আমার স্বামী তো চিন্তায় বসে আছে কখনো বাড়ি যাবো আমি আর রাজ।
আবদুল চাচা- বৌদি আমরা বুঝতে পারছি কিন্তু এখন আমরাও কিছু করতে পারব না। হয়তো করিম এর বাড়িতে চলুন না হয় এত অন্ধকারে বাড়ি কি করে যাবেন দেখুন। মা যেনো খুব বিপদে পড়ে গেলো। আমি তখন মা কে বললাম – মা চলো আজ রাতে fardaan এর বাড়িতে থেকে যাই। তুমি বাবাকে ফোন করে বলে দাও কাল সকালে বাড়ি যাবে। মা কোনো মতে রাজী হচ্ছিল না। বলছিলো ভিজে ভিজে চলে যাবে বাড়িতে। মা ছোটবেলা থেকে বিদ্যুৎ পড়লে খুব ভয় পেত। কিন্তু মা আজকে ভেবেই নিয়েছে আজ যাই হয়ে যাক বাড়িতে যাবেই । আমরা তখনো গাড়ির ভেতর বসে কথা বলছি। হটাত খুব জোরে একটা বিদ্যুৎ পড়লো। মা চমকে উঠে ঠিকরে গিয়ে করিম চাচার কোলে বসে করিম চাচা কে ভয়ে জড়িয়ে ফেলেছে।
ঘটনা টা এতো দ্রুত গতিতে হলো যে কি হলো এত তাড়াতাড়ি তা দেখে আমরা সবাই অবাক হয়ে গেলাম । একজন * মা ভিজে শাড়ি তে একজন . লোক এর কোলে বসে আছে জড়িয়ে ধরে তাও সেখানে তার ছেলে আর ছেলের বন্ধু আর বন্ধুর বাবা সবাই আছে। খুব উত্তেজনক দৃশ্য। আবদুল চাচা তো মুচকি মুচকি হাসছে মা কে এরকম দেখে।
( সকালে যেই লোকটিকে থাপ্পড় মেরেছিল তার সাথে নোংরা ব্যাবহার করার জন্য, আর এখন সেই লোকটির কোলে বসে আছে তার ভারী আর সুন্দরী পাছা টা কে নিয়ে . কাটা বাঁড়ার ওপর)।
মা এখনও করিম চাচার বুকে মুখ লুকিয়ে রেখেছে। আর বলছে ঠিক আছে আমি যাবো আপনার সাথে আপনার বাড়িতে। আমার খুব ভয় লাগছে এখানে। Please তাড়াতাড়ি আপনার বাড়িতে চলুন। করিম চাচা যেনো এই সুযোগ টার জন্য অপেক্ষা করছিল।

আবদুল চাচা বললো – ঠিক আছে করিম তুই তবে বৌদিকে নিয়ে বাড়িতে চলে যা আমি আর junaid এখন আসি। কাল দেখা হবে দোস্ত। রাত ভালো করে কাটাবি। বৌদির খেয়াল রাখিস। বলে করিম এর দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলো আর junaid আর আবদুল চাচা চলে গেলো গাড়ি ওখানে রেখে। কারণ গাড়ি নিয়ে এখন যাওয়া যাবে না। তাই ওরা গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে চলে গেলো ওদের বাড়িতে। তখনো মা করিম চাচার কোলে বসে আছে। করিম চাচার বাঁড়াটা তখন মা এর পঁদে যেনো ফোঁস ফোঁস করে ছোবল মারছে। করিম চাচা বললো চলো বৌদি বাড়ির ভেতর চলো। তারপর না হয় সারারাত আমার কোলে বসে থাকবে। মা তখন চমকে উঠলো আর মা এর হুস ফিরলো এতক্ষন ধরে একজন পরপুরুষ এর কোলে বসে ছিল। মা লজ্জায় কিছু বলতে পারলো না। শুধু ধীরে ধীরে করিম চাচা কে রাগী ভাবে চোখ দেখিয়ে বললো কি সব বলছেন রাজ আর fardaan আছে। শুনতে পাচ্ছে। এটা বলেই মা লজ্জায় মুখ নিচের দিকে করে নিল। তারপর আমরা গাড়ি থেকে বাইরে এলাম।
বাইরে আসতেই সেইমুহূর্তে খুব জোরে আবার একটা বিদ্যুৎ পড়লো। আর সাথে সাথে মা আবার লাফিয়ে গিয়ে করিম চাচাকে জড়িয়ে ধরলো। (আজ হয়তো ভগবান ও চাইছিল মা করিম চাচার কোলে বসে থাকুক সারারাত) মা (ধীরে ধীরে বলছে) – আমার খুব ভয় করছে (করিম চাচা কে জড়িয়ে ধরে) । আমি আর fardaan তখন একটু সামনের দিকে ছিলাম। তখন করিম চাচা ফার্দান কে বললো – fardaan তুই রাজ কে নিয়ে ঘরে যা। আমি সুলেখা কে নিয়ে যাচ্ছি। তখন fardaan আমাকে বললো চল ভেতরে আব্বু আর aunty আসছে পেছনে। আমি ঘুরে ঘুরে মা কে দেখছিলাম বারবার। মা তখনো করিম চাচা কে ভয়ে জড়িয়ে ধরে চোখ বন্ধ করে দাড়িয়ে আছে। আর করিম চাচার বাঁড়াটা তখন ফোঁস ফোঁস করছে মা এর তলপেটে ধাক্কা খাচ্ছে। মা এর তখন এসব কিছু হুস নেই।
মা চোখ বন্ধ করে দাড়িয়ে আছে চাচা কে জড়িয়ে ধরে আর বিড়বিড় করে বলে চলেছে আমার খুব ভয় করছে প্লীজ আমাকে নিয়ে চলুন ভেতরে। করিম চাচা কে দেখলাম হটাত মা কে পাজকোলে তুলে নিলো। আর মা করিম চাচার গলা জড়িয়ে ধরে বুকের মধ্যে মুখ লুকিয়ে রেখেছে। আর চোখ বন্ধ করে আছে। বৃষ্টিতে দুজন ভিজে পুরো কাদা হয়ে গেছে। দূর থেকে লক্ষ করলাম মা এর পাছা টা ঝুলে আছে করিম চাচার হাতের মাঝখান দিয়ে। আর করিম চাচা পাজকলা করে মা কে নিয়ে আসছে বাড়ির দিকে। আর একটা অদ্ভুত জিনিস লক্ষ্য করলাম সেটা হলো করিম চাচার trouser এর ভেতর। Trouser এর ওপর এ করিম চাচার বাঁড়াটা ফুলে উঠেছে । আমি দেখে ভয় পেয়ে গেলাম । বাঁড়াটা ট্রাউজার এর ওপর থেকে এতটাই ফুলে উঠেছে দেখে বোঝা যাচ্ছে প্রায় 10inch এর মতো হবে আন্দাজ করলাম। করিম চাচা মা কে কোলে তুলে নিয়ে ঘরের ভেতর এলো। আমি আর fardaan আগেই ঘরে ভেতরে ছিলাম।
মা করিম চাচার কোলে থেকে করিম চাচার গলা জড়িয়ে ধরে রেখেছে। আর করিম চাচার বুকে মুখ লুকিয়ে রেখেছে চোখ বন্ধ করে। করিম চাচা ভেতরে এলো মা কে নিয়ে। তারপর তারা ভেতরে আসতেই আমি মা কে ডাক দিলাম ।
আমি – মা ভয় পেওনা। কিছু হবে না তোমার করিম চাচা আছে তো ভয় পাচ্ছো কেনো।
মা তখনো করিম চাচার কোলে ঝুলে আছে আমার সামনে। আমার গলা শুনেই মায়ের যেনো হুঁশ ফিরল। মা চোখ মেলে দেখে আমি সামনে। মা যেনো চমকে উঠলো। আর করিম চাচার কোল থেকে নামার চেষ্টা করতে লাগলো। কিন্তু করিম চাচা মা কে নামালোনা কোল থেকে। মা তখন করিম চাচার কোলে থেকে করিম চাচার দিকে তাকিয়ে বলল
মা – একি করছেন আমাকে নিচে নামান। আমাকে কোলে নিয়ে আছেন কেনো। এখুনি আমাকে নিচে করুন।
করিম চাচা – তুমি তো নিজেই বৃষ্টিতে আমাকে জড়িয়ে ধরে রেখেছিলে আর বিদ্যুৎ পড়তে গাড়ির মধ্যে আমার কোলে বসেছিলে। আর আমি তোমাকে ভেতরে নিয়ে এলাম। ভুলে গেলে তুমি?
মা (ঘাবড়েগিয়ে বলল)- আমি তখন ভয় পেয়েছিলাম । কিন্তু এখন আমাকে নিচে নামান এখুনি। অসভ্য লোক কোথাকার।
করিম চাচা – একি বলছো। এতক্ষণ তো নিজেই আমার কোলে ছিলে তখন অসভ্য মনে হয়নি। আর এখন বিপদ কাটতেই আমি অসভ্য হয়ে গেলাম।
(মা তখন রাগী চোখে করিম চাচার দিকে তাকিয়ে ফিসফিস করে বলল)।
মা – আমাকে নিচে নামান নাহলে খুব খারাপ হবে।
(করিম চাচা হেসে বলল)
করিম চাচা – তুমি নিজেই নিজের ইচ্ছেতে আমার কোলে উঠেছ। এবার আমি যখন চাইবো আমার নিজের ইচ্ছে তে নামাবো । তখন হঠাৎ করে মায়ের ফোন টা বেজে উঠলো। মা এর বেগ টা আমার কাছে ছিল। আমি ফোন টা বাগ থেকে বের করতেই দেখলাম বাবা ফোন করেছে। আমি মা কে বললাম বাবা ফোন করেছে। মা এবার করিম চাচার কোল থেকে জোর করে নিচে নামার চেষ্টা করলো। কিন্তু করিম চাচা শক্ত হাত থেকে রেহাই পেলনা মা। মা করিম চাচার সাথে পেরে উঠলো না।
মা – দেখুন আমার স্বামী ফোন করেছে চিন্তা করছে আমরা কখন বাড়িতে পৌঁছাবো। এবার দয়া করে নিচে নামান। আমার ভুল হয়েছে আপনার কোলে ওঠার জন্য। এবার প্লীজ আমাকে নিচে নামতে দিন ।
করিম চাচা মা কে বলল – ফোন টা রিসিভ করে বরের সাথে কথা বলো। কোনো প্রবলেম নেই আমার। দেখো কি বলছে ।
আমি তখন মা কে বললাম – মা তুমি করিম চাচার কোলে থাকো। করিম চাচা তোমাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করেছে। বিদ্যুৎ পড়লে তুমি তো কত ভয় পেয়ে যাও। আর করিম চাচা তো ভালো মানুষ তোমাকে কোলে রেখেছে যাতে তুমি আর ভয় না পাও।
মা – তুই তোর বাবার ফোন টা রিসিভ কর তাড়াতাড়ি। (আমি বাবার ফোন টা রিসিভ করলাম)।
আমি – hello বাবা।
বাবা – তোরা কোথায় আছিস এখন? আর তোর মা কোথায়? বাড়ি কখন পৌঁছাবি?
আমি – বাবা আমি আর মা তো fardaan এর বাড়ীতে এসেছি। আবদুল চাচার গাড়ি টা খারাপ হয়ে গেছিল মাঝ পথে। আর পাশেই fardaan এর বাড়ি ছিল। তাই আমরা করিম চাচার বাড়িতে এসেছি। আর মা তো করিম চাচার কো…( পুরো টা বলতে না বলতেই মা আমাকে ধমক দিয়ে তাড়াতাড়ি বললো তুই আমাকে ফোন টা দে)। আমিও চুপ করে গেলাম আর ফোন টা মা কে দিলাম। মা তখনো করিম চাচার কোলে ঝুলে আছে। করিম চাচা আর মা দুজনেই ভেজে অবস্থায় আছে তখনো। আর সেই অবস্থায় মা বাবার সাথে ফোন এ কথা বলছে।
মা – শোনো। তুমি চিন্তা করোনা , মাঝ রাস্তায় গাড়ি খারাপ হয়ে যেতে আমি আর কোনো উপায় না পেয়ে তোমার ছেলের বন্ধুর বাড়িতে এসেছি। বৃষ্টি তো থামার নাম নিচ্ছেনা কি করবো বলো এখন কি করে বাড়ি যাবো?
বাবা – হ্যাঁ কি করবো আমিও বুঝতে পারছি না। এরকম ভয়ংকর বৃষ্টি হচ্ছে যে বলার নয়। আচ্ছা তুমি fardaan এর বাবা কে ফোন টা দাও তো কিছু উপায় হয় কিনা দেখি। উনি যদি কোনো কিছু সাহায্য করতে পারেন। (মা তখন করিম চাচা কে বলল কথা বলতে বাবার সাথে)। কিন্তু করিম চাচার দু হাত তো বন্ধ কারণ দু হাত এ তো করিম চাচা মা কে তুলে রেখেছে কোলে। তাই করিম চাচা বলল loudspeaker দিতে। মা নিজেই ফোন টা হাত এ ধরে রেখে ফোনটা loudspeaker দিল।
করিম চাচা – hello দাদা কোনো চিন্তা করবেন না। বলুন আমি যদি কোনো সাহায্য করতে পারি।
বাবা – এরকম বৃষ্টিতে তো বাইরে আসা সম্ভব নয় আমি রাজ আর তার মা কে নিয়ে খুব চিন্তায় আছি। রাত ও হলো অনেক । কি করা যায় ভাবছি।
করিম চাচা – আপনি চিন্তা করবেন না। আমার বাড়িতে কোনো অসুবিধে নেই আপনার ছেলে আর স্ত্রীর। এটা কে নিজের বাড়ি মনে করতে পারেন । কোনো অসুবিধে নেই। বৃষ্টি কমলেই আমি ওদের বাড়িতে দিয়ে আসবো।
বাবা – thanks দাদা। আপনি না থাকলে যে কি হতো । আর আপনাকে যে কি বলে ধন্যবাদ দেবো বুঝতে পারছি না। করিম চাচা তখন মা এর দিকে তাকিয়ে বলল – ধন্যবাদ দিতে হবে না। রাজ তো আমার ছেলের মতোই। চিন্তার কোনো কারণ নেই বিপদে তো সাহায্য করতে হবে।
বাবা – ঠিক আছে যদি বৃষ্টি কমে তবে ওদের একটু বাড়িতে ছেড়ে দিয়ে যাবেন প্লীজ। নাহলে বৃষ্টি একটু বন্ধ হলে আমি আপনার বাড়িতে যাচ্ছি।
করিম চাচা – আপনাকে আর চিন্তা করতে হবে না আমি ওদের ছেড়ে দিয়ে আসবো বাড়িতে আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন।
বাবা – হ্যাঁ ঠিক আছে।
করিম চাচা (তখনো মা এর চোখে তাকিয়ে আছে)- আর আপনার স্ত্রী তো বিদ্যুৎ পড়লে খুব ভয় পায় দেখলাম।
বাবা ( হেঁসে বলল) – হ্যাঁ সে বরাবর একটু ভয় পায় এইসব।
করিম চাচা – আর বাইরে যা বৃষ্টি হচ্ছে আমরা তো গাড়ি থেকে নেমে বাড়ি পর্যন্ত আসতে না আসতেই ভিজে কাদা হয়ে গেছি।
বাবা – সে কি বলছেন ।
(বাবা তখন মা কে ফোন টা দিতে বললো)
মা – হ্যাঁ বলো।
বাবা – ভিজে গেছো পুরো ?
মা – হ্যাঁ গো।
বাবা – কাপড় তো নিয়ে যাওনি সাথে কি করবে ঠান্ডা লেগে যাবে তো।
মা – চিন্তা করোনা কিছু হবে না । রাজ ভিজেনি আমি ভিজে গেছি।
বাবা – দেখো ওদের বাড়িতে কোনো পরার মত কিছু পেলে পরে নিও ভিজে কাপড়ে থেকোনা । সর্দি জ্বর এ পড়বে তবে।
মা – আচ্ছা দেখছি।
বাবা – হ্যাঁ যাও আগে কাপড় টা বদলে নাও।
মা – হ্যাঁ রাখো তুমি ফোন টা আর খেয়ে নেবে কিছু। চিন্তা করো না কিছু হবে না।
বাবা – তুমি আর রাজ আমার সব। চিন্তা তো হবে। ( ফোন তখনো স্পিকার এ আছে আর মা করিম চাচার কোলে) ।
বাবা – I love you darling.
মা ( লজ্জা পেয়ে গেলো) – hmm রাখো। বাবা ফোন টা কেটে দিলো।
করিম চাচা তখন মা কে বলল – চলো তবে শাড়ী টা বদলে নাও ।
মা – হ্যাঁ এবার তো নিচে নামান আমাকে ।
করিম চাচা – চলো তোমাকে room পর্যন্ত ছেড়ে দিয়ে আসি। ( বলেই মা কে কোলে করে সেরকম অবস্থায় নিয়ে একটা room এ চলে গেলো) । আমি আর fardaan তখন সোফায় বসেছিলাম। আমি পেছন ঘুরে দেখলাম মা করিম চাচার কোলে ঝুলে আছে আর করিম চাচার সাথে কথা বলতে বলতে একটা রুম এ ঢুকে গেলো। আমি আর fadaan পেছনে গেলাম তাদের। Room এ ঢুকতেই দেখলাম করিম চাচা মা কে নিচে নামালো। শেষ পর্যন্ত মা রেহাই পেল।
(একজন . লোকের কোলে এতক্ষণ ছিল আবার নিজের ছেলের সামনেই। করিম চাচার ও অনেক সাহস দেখলাম। আর মা নিজের স্বামীর সাথে ফোন এ কথা বলল তাও একজন . লোক এর কোলে ঝুলে থেকে) ।
যাইহোক শেষ পর্যন্ত মা করিম চাচার হাত থেকে রেহাই পেল।
করিম চাচা – দেখো আমার বিবি নেই। অনেক আগে মারা গেছে। Fardaan এর বয়স তখন 5 বছর ছিল। তাই e বাড়িতে মেয়ে মানুষ এর পোশাক পাবেনা। যা পাবে ছেলের পোশাক।
মা – থাক তবে। আমি গা মুছে নেবো। ড্রেস চেঞ্জ করার প্রয়োজন নেই।
করিম চাচা – না এরকম বললে হবে। ঠান্ডা লেগে গেলে তখন তোমার শরীর খারাপ হবে।
মা – না কিছু হবে না।
করিম চাচা – সে বললে কি হয়।
( করিম চাচা তখন নিজের একটা লুঙ্গি বের করে দিলো, আর একটা তোয়াল দিলো মা কে)
করিম চাচা – এই নাও তোয়ালে গা মুছে নিয়ে লুঙ্গি টা শাড়ী মত পরে নাও।
( বলেই মা কে বাথরুম টা দেখিয়ে দিলো আর মা লুঙ্গি আর তোয়াল টা নিয়ে বাথরুম এ ঢুকে গেলো) ।
তারপর করিম চাচা এলো আমার আর fardaan এর সাথে বসে কথা বলছিল।
আমি করিম চাচা কে বললাম – মা কি করছে?
করিম চাচা ( শয়তানি হাসি দিয়ে) – তোমার মা আমার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। কথাটা শুনে আমার অবাক লাগলো।
তারপর আমি করিম চাচা কে জিজ্ঞেস করলাম – তোমার জন্য প্রস্তুত মানে কোথাও কি ঘুরতে যাবে তুমি আর আমার মা?
করিম চাচা – তোমার মা কে নিয়ে এখন কোথাও ঘুরতে যাবো না বুঝলে।
আমি – তবে মা প্রস্তুত হচ্ছে কোথায় যাবে?
করিম চাচা – আমার সাথে খেলতে।
আমি – কি খেলবে তোমরা?
করিম চাচা আমার কথা শুনে হাসলো আর বললো – বড়দের খেলা। তুমি বড় হলে বুঝতে পারবে। তোমার মা জানে খেলা টা কেমন হয়।
কিছুক্ষণ পরে মা বাথরুম থেকে বেরোলো। মা বাইরে আসতেই আমি মা কে দেখলাম মা একটা লুঙ্গি কে বুক পর্যন্ত জড়িয়ে রেখেছে । আর কোমর এর একটু নিচে মানে পাছার 3 inch নিচ পর্যন্ত লুঙ্গি টা আছে। আর নিচে পুরো উলংগ। ফর্সা ফর্সা থাই গুলো বেরিয়ে আছে। আর খোলা চুল। যেনো কোনো কামদেবীর আবির্ভাব হয়েছে। আমি করিম চাচা কে দেখলাম মা এর দিকে হা করে তাকিয়ে আছে। যে কেউ হলে তাকিয়ে থাকতো। আমি মা কে দেখলাম মা মুখ নিচের দিকে করে রেখেছে লজ্জায়। একজন অচেনা লোকের সামনে এরকম অবস্থায় আসা লজ্জা তো পাবেই। করিম চাচা এক দৃষ্টি তে মা এর এই দৃশ্য উপভোগ করছে। মা ও কিছু বলছেনা লজ্জায়। কিছুক্ষণ পর মা কে দেখলাম মা একটু মুখ টা উঠিয়ে করিম চাচার দিকে তাকাতেই দুজনের চোখাচোখি হয়ে গেলো। আর মা আবার মুখ টা নিচে করে দিলো। করিম চাচা তখন আমার সতী মা কে নিয়ে যেনো অন্য দুনিয়ায় ভাসছে। তারপর হঠাৎ করে আমি জিজ্ঞেস করলাম আমার মনের প্রশ্ন।
আমি – মা করিম চাচা বলছিল তুমি নাকি করিম চাচার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিলে, আর তোমরা কি খেলবে ? মা তখন কিছু বুঝতে পারলো না আমি কি বলতে চাইছি।
মা – আমরা কি খেলবো বাবু, এসব ভুল কথা।
আমি – তবে করিম চাচা বললো কেনো ওটা নাকি বড়দের খেলা আর আমি বুঝতে পারবনা। আর বলল তুমি জানো খেলা টা।
মা – না বাবু বড়দের খেলা আমি জানিনা। আর কি খেলার কথা বলছে তোমার করিম চাচা আমি সেটাও জানিনা।
হঠাৎ করে করিম চাচা বলল ( মায়ের দিকে শয়তানি চোখ করে) – সুলেখা, বিছানায় যে খেলাটা হয়। ওই খেলা। তুমি আমার ডগি আর আমি তোমার ডগ। এই খেলাটা।
মা তখন কিছু বুঝতে পারলো মনে হয়। মা চমকে উঠলো যে করিম চাচা কি বলতে চাইছে।
মা – কি সব বলছেন বাচ্চাদের সামনে। এরকম কোনো খেলা হয়না বাবু। তোমার করিম চাচা তোমার সাথে মজা করছে বুঝলে।
আমি – মা বাড়ি কখন যাবো আমরা? আমার খিদে পেয়েছে।
মা – বৃষ্টি টা বন্ধ হলেই চলে যাবো।
করিম চাচা – আমার বাচ্চাটার খিদে পেয়েছে দাড়াও আমি রান্না টা বসিয়ে দেই। তোমরা এখানে বসো।
মা – না না আপনি রান্না করবেন কেনো। আমি করছি আমাকে রান্না ঘর টা দেখিয়ে দিন।
করিম চাচা – তুমি আমার বাড়ির অতিথি আজ তুমি কেনো রান্না করবে।
মা – আরে ঠিক আছে। আমি করছি আজকে। কোনো প্রবলেম নেই।
করিম চাচা মা কে বলল রান্না ঘর টা ওইদিকে। কিন্তু মা বুঝতে না পেরে উল্টো দিকে যাচ্ছিল। করিম চাচা মা কে বলল এইদিকে না ওইদিকে। তুমি মনে হয় বুঝতে পারছো না। চলো তোমাকে রান্না ঘরেই পৌঁছে দিয়ে আসি। বলেই মা কে আবার কোলে তুলে নিলো। মা হঠাৎ করে কি হলো বুঝতে পারল না। এরকম আচমকা করিম চাচা মা কে কোলে তুলে নিলো। মা ও কিছু বুঝতে পারল না। আর আমি আর fardaan ও দেখলাম ব্যাপার টা। মা এখন হাফ নগ্নো হয়ে একজন . লোকের কোলে করে রান্না ঘরে যাচ্ছে। করিম চাচা মা কে নিয়ে চলে গেলো রান্না ঘরে আমি আর fardaan পেছন এ গেলাম।
মা কে দেখলাম যেনো করিম চাচার কোল থেকে নামার জন্য চেষ্টা করছিল কিন্তু পারছিলনা সফল হতে। আর মা ফিসফিস করে করিম চাচা কে বলছিল – প্লীজ আমাকে নিচে নামিয়ে দিন আমি যেতে পারবো একা। আপনি এরকম করছেন কেনো আমার সাথে।
করিম চাচা – না সুলেখা আগে চলো রান্না ঘরে নিয়ে যাই তারপর ছেড়ে দেবো তোমাকে।
মা আর কিছু বলল না। রান্না ঘরে পৌঁছে করিম চাচা মা কে নিচে নামালো। তারপর যা হলো। সেটা দেখে আমি আর fardaan তো অবাক হলাম। আর করিম চাচার যে কি হাল হলো সেটা আমি বলে বোঝাতে পারবো না।
করিম চাচার কোল থেকে নিচে নামার সাথে সাথেই মা এর শরীরে যে লুঙ্গি টা জড়ানো ছিল সেটা খুলে পড়ে গেলো নিচে। মা এখন একজন পরপুরুষ এর সামনে পুরো উলংগ অবস্থায় দাড়িয়ে আছে। আর মা এর শরীরে কোনো বস্ত্র নেই। সম্পূর্ণ উলংগ হয়ে একজন . লোকের সামনে দাড়িয়ে আছে। মা এর ফিগার সাইজ টা দারুন । দুধ আর পাছা দু দিকে ঠিকরে বেরিয়ে যেতে চায় । দুধ গুলো গোল গোল আর খাড়া। আর পাছা টা তো দেখার মতো। উল্টানো কলসি। আর কোমর টা পাতলা। Shape টা দারুন। তারপর ভিজে খোলা চুল যা কোমর পর্যন্ত। ব্যাপারটা খুব তাড়াতাড়ি ঘটে গেলো। মায়ের পরনে যেটা ছিল সেটা খুলে পড়ার সাথে সাথেই মা করিম চাচার চোখের দিকে চোখ রাখলো। আর সাথে সাথে লুঙ্গি টা মাটি থেকে তুলে আবার জড়িয়ে নিলো শরীরে। করিম চাচা সব কিছু দেখলো। মা এর শরীরের ছোটো বস্ত্র টা খুলে যাওয়া থেকে শুরু করে মা যখন করিম চাচার চোখে তাকালো তারপর নিচ থেকে সেই লুঙ্গি টা তুলে নিজের শরীরের গোপন অঙ্গ গুলো ঢাকা পর্যন্ত সব কিছু ভালো ভাবে দেখতে থাকলো।
মা তখনো করিম চাচার সামনে দাঁড়িয়ে আছে লজ্জায় মাথা নিচু করে। আর করিম চাচা এতটাই লম্বা চওড়া ছিল যে মা করিম চাচার বুকের একটু নিচ পর্যন্ত। দুজন সামনাসামনি ভাবে দাড়িয়ে আছে। আর দুজনেই চুপচাপ। এরকম আচমকা ভাবে ঘটে যাওয়া ঘটনা টা কেউ টের করতেই পারেনি। দুজনেই অপ্রস্তুত ছিল। করিম চাচা আমাদের দিকে উল্টো মূখ করে ছিল। তাই মা কে একটু দেখা যাচ্ছিল। আমি আর fardaan ব্যাপার টা অবাক হয়ে দেখছিলাম।
মা লজ্জায় কোনরকম ভাবে করিম চাচার উল্টো দিকে মুখ করে করিম চাচা কে sorry বলে রান্নার জন্য প্রস্তুতি করতে যাচ্ছিল। হঠাৎ দেখলাম করিম চাচা মা কে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরলো। মা যেনো চমকে উঠলো। করিম চাচা মা এর ভেজা আর খোলা চুলের সুগন্ধ নিচ্ছিল। আর পাগলের মতো মা এর খোলা পিঠ এ কিস করছিল। আর করিম চাচার বাঁড়াটা এখন মা এর পেছনে ঘষা খাচ্ছে। মা কি করবে বুঝতে পারছিলো না। মা নিজেকে অনেক করে ছাড়ানোর চেষ্টা করছিল। কিন্তু পেরে উঠছিলনা লোকটার সাথে। মা কে যেনো নিজের খাদ্য মনে করছিল। মা একটা নিরীহ হরিণ আর করিম চাচা হলো হিংস্র বাঘ।
মা ছটফট করছিল আর বলছিল – কি করছেন ছাড়ুন আমাকে। নাহলে খুব খারাপ হবে।
করিম চাচা – I love you sulekha. তোমাকে আজ সকালে কলেজ এ দেখার পর থেকে পাগল হয়ে গেছি তোমার প্রেমে। তারপর আরো পাগল হয়ে গেছি যখন তুমি আমাকে থাপ্পড় মেরেছিলে। এরকম দেমাগ ওয়ালা মেয়ে আমার পছন্দ। বিছানায় ভালো খেলতে পারে এরকম মেয়ে। আমি তোমাকে নিজের করে পেতে চাই। প্লীজ আমাকে বাধা দিও না।
মা – আমাকে এখুনি ছাড়ুন নাহলে খুব খারাপ হবে।
করিম চাচা – না সোনা তোমাকে আজ এর ছাড়ছি না।
মা – আরে রান্না করতে হবে তো। রাজ আর আপনার ছেলে যদি চলে আসে কি হবে। আর আপনি আমার সাথে জোর করতে পারেন না।
করিম চাচা – জোর করতে চাইনা। আমি চাই তুমি আমার সাথ দাও। করিম চাচা নিজের বাঁড়াটা মায়ের পেছনে ঘষছে আর মায়ের পিঠে ঘাড়ে চুমু খেতে শুরু করেছে। মা নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করছে কিন্তু ছাড়াতে পারছে না। পারবেই বা কি করে। হিংস্র বাঘ এর সামনে নিরীহ হরিণ এলে হরিণ কি আর রেহাই পাবে। করিম চাচা ক্রমশ যেনো হিংস্র হয়ে উঠেছে। আর মা ছটফট করছে।
মা – প্লীজ আমাকে ছেড়ে দিন। আমি চাইনা এসব কিছু। করিম চাচা কোনো কথা না বলেই নিজের কাজ করে যাচ্ছে। মা কে নিজের দুহাতের মুঠোয় করে দলছে। মা খুব নরম আর তুলতুলে। করিম চাচা মা কে পেয়ে যেনো পাগল হয়ে উঠেছে।করিম চাচার বাঁড়াটা মায়ের পেছনে ক্রমাগত বাড়ি দিয়ে চলেছে।
মা হঠাৎ করে বলে উঠলো – এটা কি! আপনার প্যান্টের ভেতর আমার পেছনে চুবছে।
করিম চাচা – এটা তোমার সুখের 11inch চাবিকাঠি সোনা। এটা দিয়েই তোমাকে আজ সুখ দেবো। মা কথাটা শুনে যেনো শিউরে উঠলো।
মা – প্লীজ ছেড়ে দিন আমি চাইনা এসব কিছু। বাইরে প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টি তো বন্ধ হওয়ার নাম নিচ্ছে না। হয়তো প্রকৃতি ও চাইছে আজ রাতে মা কে আর করিম চাচা কে এক করতে। করিম চাচা মা কে নিজের মুঠোয় করে রেখেছে। মা এবার হঠাৎ করে স্থির হয়ে গেলো।
তারপর করিম চাচা কে বললো – ঠিক আছে আপনি যা চাইবেন করবেন আমার সাথে। কিন্তু এখন ছাড়ুন রান্না করতে হবে। ছেলে দুটো না খেয়ে বসে আছে। মা এর মুখে এরকম কথা শুনে করিম চাচা হঠাৎ করে থেমে গেলো। আর মা কে নিজের করে পাবে আজ রাতে এটা ভেবেই যেনো চোখ দুটো জ্বলজ্বল করে উঠলো। তারপর মা কে জোর করে টেনে নিজের দিকে ঘুরিয়ে দিলো। এখন দুজন মুখোমুখি। তারপর আবার একটা নতুন কাণ্ড ঘটলো। মা ঘুরতেই করিম চাচা কে একটা ঠাস করে চড় লাগিয়ে দিল। করিম চাচা কি reaction দেবে,
পুরো ব্যাপারটা বুঝে ওঠার আগেই মা বললো – অসভ্য লোক, আপনি কি ভেবেছেন আমার সাথে জোর করে নোংরামো করবেন, আর আমি এত সহজে আপনার সাথ দেবো। কথা টা শুনেই করিম চাচার সব স্বপ্ন যেনো ভেঙে গেলো, আজ রাতে মা কে নিজের করে পাওয়ার।
করিম চাচা – সুলেখা, আমি তোমাকে খুব ভালোবেসে ফেলেছি। তোমাকে নিজের করে পেতে চাই। প্লীজ আমার লাইফ এ আসো। আমি তোমাকে রানী করে রাখবো।
মা – দেখুন আমাদের ধর্ম আলাদা, তার চেয়ে বড় কথা হচ্ছে আমার সংসার আছে। আমি সংসার ছেড়ে কোথাও যেতে চাইনা। আপনি এরপর থেকে আমার সাথে কোনো খারাপ কিছু করার চেষ্টা করবেন না দয়া করে। এটা বলেই মা নিচের দিকে তাকাতে যাবে হঠাৎ করে চোখ পড়ল করিম চাচার প্যান্টের দিকে। কি বিভৎস বড় করিম চাচার বাঁড়াটা। মা দেখেই হঠাৎ করে কেশে উঠলো। তারপর মুখ টা অন্য দিকে করে নিলো। করিম চাচা তখনো চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে। হয়তো মনের দুঃখে। মা ও করিম চাচার সামনে দাঁড়িয়ে আছে অন্য দিকে মুখ করে। করিম চাচা কিছু উত্তর দিলো না দেখে মা আবার করিম চাচার দিকে তাকালো। হয়তো করিম চাচা মা কে সত্যি অনেক ভালোবেসে ফেলেছে।
মা হয়তো করিম চাচার চোখে নিজের জন্য ভালোবাসা দেখলো। (হয়তো লোকটা সত্যি সত্যি ভালোবাসে আমাকে। কিন্তু আমি তো একজনের স্ত্রী। কি করে এইসব মেনে নিতে পারি। কিন্তু লোকটার ও বা দোষ কি , কাউকে ভালোবাসা কি দোষ, এসব কথা মা এর মনে হয়তো ঘুরছিল)।
মা তখন করিম চাচা কে বলল – দেখুন আমি বুঝতে পারছি আপনি হয়তো আমাকে পছন্দ করেন বা হয়তো আমাকে নিজের করে পেতে চান। কিন্তু আমি অন্য একজন এর স্ত্রী কি করে এইসব করবো বুঝতে পারছিনা। আমার জন্য হয়তো আপনার মনে কোনো feelings আছে but আমার মনে আপনার জন্য কোনো কিছু নেই। যদি কখনও আমার মনে আপনার জন্য কোনো feelings আছে তবে আমি ভেবে দেখবো, কিন্তু এটা কখনও সম্ভব নয় কারণ আমি আমার স্বামী কে খুব ভালোবাসি, আমি এইটুকুতেই খুশি আর অন্য কাউকে চাইনা আমার life এ।
করিম চাচা – ok I am sorry for everything.
মা – ok আমাকে এবার রান্না করতে দিন ।
করিম চাচা তারপর সেখান থেকে চলে এলো, তার আগে আমি আর fardaan চলে এসেছিলাম। আমরা সোফায় বসে ছিলাম তখনই করিম চাচা এলো। Fardaan তার বাবা কে দুঃখী থাকতে দেখে বলল – আব্বু, তুমি দুঃখী কেনো, সুলেখা aunty কিছু বলেছে।

করিম চাচা – না বেটা কিছু বলেনি তোর সুলেখা aunty.
Fardaan – আব্বু তুমি কি সুলেখা aunty কে ভালোবাসো?
করিম চাচা – বেটা আমি তোর সুলেখা aunty কে খুব ভালোবেসে ফেলেছিলাম। কিন্তু তোর সুলেখা aunty আমাকে ভালবাসেনা। আর কখনও বাসবেও না।
Fardaan – আব্বু, তুমি এত ভালো মানুষ তোমাকে সুলেখা aunty ও ভালবাসবে একদিন। দেখে নিও।
করিম চাচা – সে দিন আসবে না আর বেটা। তুই চিন্তা করিস না এসব বেটা এসব নিয়ে। আমার সামনেই আমার মা কে নিয়ে . বাপ ছেলে আলোচনা করছে। আমি চুপচাপ তাদের কথা শুনছিলাম। কিছুক্ষণ পরে মা এলো। এসে বলল খাবার ready হয়ে গেছে। চলে এসো সবাই। আমি আর fardaan উঠলাম খেতে যাবো। করিম চাচা বলল তোমরা খেয়ে নাও আমার খিদে নেই। করিম চাচা অন্য দিকে মুখ করেই কথা টা বললো। মা বুঝতে পারলো করিম চাচা হয়তো এখনো দুঃখ পাচ্ছে বা রেগে আছে হয়তো মায়ের ওপর।
মা তখন বললো – fardaan আর রাজ তোরা ডাইনিং এ গিয়ে বস। আমি আসছি। আমি আর fardaan চলে গেলাম। মা তখন করিম চাচার কাছে এলো বললো যে না খেয়ে থেকে খাওয়ায় ওপর রাগ করে কোনো লাভ নেই। চলে আসুন খেতে। করিম চাচা তখনো বসে আছে। মা এবার করিম চাচার কাছে এসে হাত ধরে টেনে নিয়ে খাবার ঘরে নিয়ে যেতে লাগলো। আর বললো, আপনি না খেলেও আমার কোনো যায় আসতো না, কিন্তু আপনি আমার জন্য না খেলে আমার নিজের খারাপ লাগবে আর নিজেকে পাপী মনে হবে। তাই দয়া করে খেয়ে নিন।
তারপর মা আর করিম চাচা একসাথে খাবার ঘরে এলো। তারপর মা বলল একটু বসতে শাড়ী পরে আসছে। 5minit পর মা এলো নিজের শাড়ী পরে। আর সবাই কে খেতে দিলো। নিজেও বসলো আমাদের সাথে খেতে।
হঠাৎ fardaan মা কে বললো – aunty আপনার জন্য আমার আব্বু মন খারাপ করেছে আজ। আমার আব্বু কখনও এরকম করেনি। কিন্তু আজ আপনার জন্য আমার আব্বুর মন খারাপ।
মা – দেখো বাবু, তোমার আব্বু যেটা চাইছে সেটা কখনও সম্ভব নয় বুঝলে।
Fardaan – কেনো aunty আমার আব্বু তো আপনাকে ভালোবাসে, এতে আব্বুর কি দোষ।
মা – বাবু তুমি এখন অনেক ছোট এসব বুঝবে না। বড় হলে কার ভুল বুঝতে পারবে। এখন খেয়ে নাও ভালো ছেলের মতো। তারপর আমরা সবাই খেয়ে নিলাম। বৃষ্টিও ততক্ষণ থেমে গেছিল প্রায়। তারপর করিম চাচা আমাকে আর মা কে আমাদের বাড়িতে পৌঁছে দিলো। আর মা করিম চাচা কে থ্যাংকস জানিয়ে ভেতরে চলে গেলো। ভেতরে গিয়ে দেখলাম বাবা বসে আছে। বাবা আমাদের দেখে অনেক খুশি হলো।
বাবা – করিম ভাই কোথায়?
মা – ছেড়ে দিয়েই চলে গেছে।
বাবা – ভেতরে আসতে বললে না কেনো, তুমিও না, উফফ! যে মানুষ টা আজ আমার স্ত্রী আর ছেলেকে বিপদ থেকে রক্ষে করলো আর তাকে তুমি বাড়িতে কেনো ডাকলে না। মা আর কিছু বললো না, শুধু এটাই বললো যে – খুব tired লাগছে আমি ফ্রেশ হয়ে ঘুমাতে গেলাম। আমিও আমার room এ চলে গেলাম ঘুমাতে। তারপর বাবা দরজা লাগিয়ে শোবার ঘরে চলে গেলো।
পরের দিন আমি রীতিমত কলেজের জন্য বেরিয়ে পড়লাম। আর কলেজ এ চলে গেলাম। সেদিন কলেজে একটা tour এর জন্য নোটিশ দিলো। কলেজ টুর। দার্জিলিং tour 5 দিন হবে টুর। প্রত্যেক ছাত্র ছাত্রী এর সাথে একজন করে গার্ডিয়ান যেতে পারবে। আজ থেকে 1week পর হবে টুর টা। সমস্ত জিনিস পত্র গুছিয়ে নেওয়ার জন্য 1 week time দিলো college থেকে। আমি সেদিন বাড়ি এসে বাবা মা কে জানালাম যে কলেজ থেকে tour হবে। দার্জিলিং নিয়ে যাবে। 1week পরে যাওয়া হবে।
আর একজন গার্ডিয়ান সাথে যেতে পারবে। আমি যাবো। বাবা – ঠিক আছে যা, কিন্তু তোর সাথে তোর মা যাবে, আমার পক্ষে যাওয়া সম্ভব নয়। আর তোর মা ও অনেক দিন ঘুরতে যায়নি কোথাও, এই সুযোগে ঘুরেও আসবে দার্জিলিং। মা কিছুক্ষন ভাবলো, দিয়ে তারপর বললো – ঠিক আছে আমাকে একটু সময় দাও আমি ভেবে বলবো। তারপর মা সেখান থেকে নিজের রুমে চলে গেলো। কিছুক্ষণ পর বাবা কাজের জন্য বেরিয়ে যেতে মা আমার কাছে এলো। আর আমাকে জিজ্ঞেস করলো।
মা – রাজ, তোর বন্ধুরা যাবে টুর এ?
আমি – হ্যাঁ মা fardaan যাবে আর junaid ও যাবে।
মা – আর ওদের সাথে ওদের গার্ডিয়ান কে যাবে?
আমি – fardaan এর তো আব্বু যাবে , কিন্তু junaid এর সাথে ওর আম্মু যাবে মনে হয়।
মা – ঠিক আছে তুই এখন যা। তারপর আমি চলে গেলাম। তারপর বাবা বাড়ি ফিরতে সবাই একসাথে dinner করতে বসলাম। তখন মা হঠাৎ করে বলল।
মা – দেখো আমি রাজ এর সাথে টুর এ যাবো না। তুমি চলে যাও। আমার যাওয়ার ইচ্ছে করছেনা।
বাবা – এরকম বললে কি করে হবে বলো। ছেলেটা বায়না করেছে কলেজ থেকে ঘুরতে যাবে। আর তুমিও তো অনেক দিন কোথাও ঘুরতে বেরাওনি। যাও এইবার তো একটা সুযোগ এলো ঘুরে এসো এবার ছেলের সাথে। আর আমি তো যেতেই পারবো না তুমি তো জানো।
মা – কিন্তু….. বাবা মা কে থামিয়ে দিয়ে বলল।
বাবা – কোনো কিন্তু না আমি চাই তুমি যাবে দার্জিলিং।
মা – ঠিক আছে তোমার যেটা ইচ্ছে। মা কে দেখলাম খুব চিন্তায় পড়ে গেলো। কিন্তু কিসের জন্য সেটা বুঝলাম না। পরের দিন থেকে আমি আর ম সমস্ত জিনিস পত্র প্যাকিং করা শুরু করে দিলাম। বিকেলে আমি আর মা shopping mall এ যাবো বলে ready হচ্ছিলাম। মা একটা লাল কালার এর শাড়ী আর সবুজ কালার এর একটা পিঠ কাটা ব্লাউজ পরেছে। চুল গুলো খোলা। অপূর্ব সুন্দরী লাগছিল মা কে। আমি আর মা বেরিয়ে পড়লাম । মা এর ফর্সা পিঠ টা পুরো খোলা ছিল। শুধু মাত্র একটা সরু ফিতে দিয়ে বাঁধা ছিল। পেছন থেকে ফিতে টা কেউ যদি এক টান দেয় তবে খুলে পড়ে যাবে ব্লাউজ টা । বাস এর জন্য অপেক্ষা করছিলাম। আমাদের বাড়ি থেকে shopping mall যেতে প্রায় 1ঘণ্টা এর কাছাকাছি সময়ে লাগবে। 5 মিনিট অপেক্ষা করার পর একটা বাস এলো। কিন্তু bus টা খুব ভিড় ছিল।
তাই মা বলল এ বাস এ যাবেনা, পরের বাস এর জন্য অপেক্ষা করছিলাম। প্রায় 15 মিনিট পরে আবার একটা বাস এলো। এই বাস টা তে একটু ফাঁকা ছিল। তাই আমি আর মা বাস টা তে উঠে পড়লাম। পেছনের দিকে একটা সিট ফাঁকা ছিল। মা আমাকে বলল সিট টা তে বসতে। মা দাড়িয়ে থাকবে। আমি জানালার পাশে চলে গেলাম আর আমার পাশের সিট এ একজন লোক বসেছিল। লোকটাকে দেখে প্রায় 50 থেকে 55 বয়স মনে হলো।
মা সেখানেই দাড়িয়ে ছিল পরের স্ট্যান্ড এ কিছু লোক উঠলো বাস টা তে। তখন bus এ একটু ভিড় হলো। কিছু লোক পেছনের দিকে চলে এলো। মা এখন আমার পাশে বসা লোকটার দিকে একটা চেপে দাড়ালো। মা এর পেছনে একজন দাড়িওয়ালা লোক এসে দাড়ালো। মা কে পেছন থেকে ঠেসে দাড়ালো। মা কে দেখলাম পেছনের দিকে ঘুরে দেখলো লোকটা কে। তারপর আবার মুখ ফিরিয়ে নিলো। কিছুক্ষণ পর মা যেনো উসখুস করছিল।
যেনো কিছু একটা হচ্ছে মা এর সাথে। আমি একটু ভালো করে দেখতে তারপর লক্ষ করলাম। দাড়িওয়ালা লোকটা মা এর তুলতুলে নরম পাছা গুলো টিপছে খুব জোরে জোরে। দাবনা গুলো চটকাচ্ছে। মা যেনো কিছু বলতে পারছেনা এত ভিড়ে । মা কে দেখলাম আবার পেছনে ঘুরে লোকটা কে দেখলো। লোকটা ও মা এর চোখের দিকে দেখছিল। আর মা এর চোখে চোখ রেখেই মা এর পাছাটা খুব জোরে জোরে টিপছিল।
মা এর সাথে লোকটার চোখে চোখ পড়তেই মা মুখ ফিরিয়ে নিলো। আর আমার পাশে বসা লোকটার তার দিকে আর একটু এগিয়ে এসে দাড়ালো। আমার পাশে বসা লোকটা কে দেখলাম এবার ব্যাপার টা লক্ষ করছে যে মা এর সাথে কি হচ্ছে। লোকটা খালি মা এর দিকে দেখছে । মা যেনো খুব বিরক্তি হচ্ছিল। মা হঠাৎ করে সম্পূর্ণ ঘুরলো পেছনে দাড়িওয়ালা লোকটার দিকে। এখন মা আমার আর পাশে বসা লোকটার দিকে পাছা ঘুরে দাঁড়িয়ে আছে। মা ঘুরতেই পেছনের দাড়িওয়ালা লোকটা কে কিছু বলতে যাবে এমন সময় বাস টা খুব জোরে ব্রেক করলো। ব্রেক এর সাথে সাথেই মা নিজেকে সামলাতে না পেরে পড়ে গেলো।
আমার পাশে বসা লোকটার কোলে এসে পড়লো। এখন মা আমার সামনে একটা অচেনা লোকের কোলে তুলতুলে নরম পাছা টা রেখে বসে পড়েছে। খুব তাড়াতড়ি ব্যাপার টা ঘটে গেলো। মা শুধু আহঃ করে উঠলো। আর তাড়াহুড়ো করে উঠে পড়লো লোকটার কোল থেকে। তারপর মা লোকটা কে sorry বললো। কিন্তু লোকটা মুচকি হাসি দিলো।
আর বললো তুমি সিট এ বসো আমি দাড়িয়ে আছি। তারপর লোকটা মা কে বসার জন্য সিট টা ছেড়ে দিলো। লোকটা সিট থেকে উঠতে যাবে তখন মা এর পেছনে যে দাড়িওয়ালা লোকটা ছিল, তাকে দেখলাম মা এর নরম পাছায় একটা কসিয়ে থাপ্পর দিল। আর মা এর কানে ফিসফিস করে কিছু একটা বললো আর বাস থেকে নেমে গেলো। কিন্তু কি বললো আমি শুনতে পেলাম না। মা শুধু একবার ঘুরে দেখলো লোকটা কে , আর মা কে কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে চলে গেলো বাস থেকে নেমে, আমার পাশে বসা লোকটা সব কিছু লক্ষ করলো পুরো ব্যাপারটা আর মা কে সিট টা দিয়ে দিলো।
মা ও কিছু না বলে বসে পড়ল। এখন আমি জানলার ধারে সীট এ বসে আছি। আর মা আমার পাশের সিট এ আর ওই লোকটা দাড়িয়ে আছে মা এর সিট এর পাশেই। মা এর মুখের পাশেই লোকটার কোমর, মানে লোকটার বাঁড়া মা এর গালের পাশে। লোকটা দাড়িয়ে দাঁড়িয়ে মায়ের দিকে তাকিয়ে আছে মুখ নিচু করে, আর তার প্যান্ট এর ওপর দিকে ক্রমশ যেনো তাবু তৈরি হচ্ছে। কিছুক্ষণ পরে আমি আড় চোখে দেখলাম লোকটার দিকে তখনো লোকটা দাড়িয়ে দাঁড়িয়ে মা কে দেখে যাচ্ছে। আর আমি হঠাৎ করে লোকটার প্যান্টের দিকে তাকাতেই দেখলাম প্যান্ট এর ওপর দিয়ে একটা বড় তাবু তৈরি হয়েছে।
দেখলাম ব্যাপারটা মা ও লক্ষ্য করেছে। মা কে দেখলাম মা ও আড় চোখে লোকটার প্যান্ট এর দিকে দেখছে। তখনই লোকটার সাথে মা এর চোখাচোখি হয়ে গেলো। লোকটা কে দেখলাম একটা শয়তানি হাসি দিলো মা কে দেখে। মা কোনো reaction না দিয়ে জানালার দিকে মুখ করে নিলো। এবার আমি একটু পরে লক্ষ্য করলাম যে লোকটা মা এর বুকের দিকে দেখছে মনে ওই অচেনা লোকটা আমার মায়ের বুকের খাঁজ দেখছে ভালো করে। আর নিজের বাঁড়াটা মা এর মুখের আরো কাছে নিয়ে এলো। মা এতক্ষণ জানলার দিকে মুখ করে বসেছিল। হঠাৎ করে ঘুরে পড়তেই লোকটার বাঁড়াটা মা এর গালে এসে একটা বাড়ি মারল।
মা এবার ঘুরে দেখলো লোকটার প্যান্টের দিকে, এখন লোকটার বাঁড়া পুরো মা এর ঠোঁট এর সামনে। 2ইঞ্চ এর দূরত্ব। মা লোকটার প্যান্টের দিকে দেখার পরেই আবার লোকটার দিকে মুখ তুলে দেখলো। আবার দুজনের চোখাচোখি হতেই , লোকটা মা এর দিকে তাকিয়ে একটা মুচকি হাসি দিলো আর মা কে sorry বললো, কিন্তু মা কোনো উত্তর দিলোনা। এবার বাস টা শপিং মল এর কাছে পৌঁছে গেলো আর আমি আর মা বাস থেকে নেমে গেলাম।
বাস থেকে নেমে প্রায় 5মিন হেঁটে গেলে শপিং mall টা পড়ে, তখন ঘড়িতে প্রায় 5 টা বাজে, একটু সন্ধে হয়ে এসেছে।
আমি আর মা হেঁটে যাচ্ছিলাম, কিছুক্ষণ পরে মা কে দেখলাম মা বারবার পেছনে ঘুরে দেখছে আর আমাকে বলছে বাবু তাড়াতাড়ি চল দেরি হয়ে যাচ্ছে, আমি ভাবলাম মা পেছনে ঘুরে কি দেখছে বারবার, তখনই আমি পেছনে ঘুরে দেখি আমাদের পেছনে বাস এর ওই লোকটা যে লোকটা মা কে সিট দিয়েছিল বসার জন্য। ওই লোকটা আমাদের পেছনে আসছে , মনে হলো আমাদের follow করছে, তাই হয়তো মা এত তাড়াতাড়ি হাঁটতে বলছে। একটু পরে আবার দেখলাম লোকটা এখন পুরো আমাদের পেছনে । হঠাৎ করে লোকটা মনে হয় কিছু একটা বললো।
লোক – এই যে ম্যাডাম শুনছেন।
মা এবার হঠাৎ করে চমকে উঠলো। ঘুরে দেখতেই মা কোনো উত্তর না দিয়ে আমার হাত ধরে আরো তাড়াতাড়ি হাঁটতে লাগলো। লোকটাও দেখলাম আমাদের পুরো পেছনেই আসছে। লোকটা আবার মা কে ডাকলো।
লোক – এই যে ম্যাডাম শুনছেন কথা ছিল আপনার সাথে।
মা এবার দাড়িয়ে গেলো। মা ঘুরে বললো।
মা – হ্যাঁ কি চাই , আমি আপনাকে চিনিনা আর আমাদের কেনো follow করছেন।
লোক – আরে আপনি কি আমাকে খারাপ ভাবছেন।
মা – হ্যাঁ তো আর কি ভাববো, আপনি আমাদের follow করছেন কি মতলব আপনার জানিনা আপনাকে , খারাপ ভাববো না তো কি ভাববো।
লোক – আমি আপনার সাথে পরিচয় করতে চাই। আমার কোনো খারাপ মতলব নেই বিশ্বাস করুন।
মা – এরকম করে রাস্তাঘাট এ অচেনা মহিলার সাথে পরিচয় কে করে শুনি। দয়া করে আমার পেছন করবেন না আর।
( এটা বলেই মা ঘুরে চলে যাবে এমন সময় লোকটা মায়ের হাত ধরে মা কে থামিয়ে দিলো) ।
মা কে দেখলাম রেগে – হাত টা ছাড়ুন নাহলে খুব খারাপ হবে বলে দিলাম।
লোক – আরে আপনি এতো রাগী কেনো শুনি।
মা – কি চাই আপনার বলুন তো ততক্ষণ থেকে বিরক্তি করছেন।
লোক – আপনার সাথে বন্ধুত্ব করতে চাই।
মা – না আমার কোনো বন্ধু লাগবে না।
লোক – আচ্ছা আপনাকে বাস এ দেখলাম।
মা – হ্যাঁ আপনি আমাকে সিট দিয়েছিলেন বসার জন্য।
লোক – আরে ওটা নয় , অন্য কিছু দেখলাম।
মা – কি
লোক – আপনার পেছনে যে লোকটা দাঁড়িয়েছিল। আপনার সাথে কি করছিল সব লক্ষ্য করেছি।
মা ( ঘাবড়ে গিয়ে) – কি যা তা বলছেন।
( লোকটা হঠাৎ করে আপনি থেকে তুমি করে বলা শুরু করলো)
লোক – তুমি তো বেশ মজা নিচ্ছিলে চুপ চাপ দাড়িয়ে। তোমার পাছা টা কেমন করে চটকাচ্ছিল ওই লোকটা । খুব তো মজা নিচ্ছিলে মনে হয়।
মা এবার লোকটা কে ইশারা করে বলল।
মা – চুপ আমার ছেলে আছে কি সব বলছেন এসব।
লোক – ও তোমার ছেলে। ও এখন ছোটো ছেলে তো কিছু বুঝবেনা। বুঝবেনা যে তার মা পরপুরুষ দিয়ে পাছা টিপিয়ে কত মজা পায়। মাকে দেখলাম লোকটাকে এবার ignore করে আমার হাত ধরে বললো বাবু চল এখান থেকে। হঠাৎ করে লোকটা পেছন থেকে মা এর পাছায় একটা ঠাস করে কষিয়ে থাপ্পড় দিলো। মা আহঃ করে উঠলো। মা ঘুরে দেখলো লোকটা কে । লোকটা তখন মা এর দিকে তাকিয়ে হেঁসে বলল।
লোক – এরকম ভাবেই তো বাস ওই লোকটা কষিয়ে থাপ্পড় দিয়েছিল তোমার নরম ডবকা পাছাতে। খুব মজা পেয়েছিলে তাইনা? এখন কেমন লাগলো বলো।
মা – দেখুন অসভ্যতামি করবেন না রাস্তাঘাটে।
লোক – তো চলো আমার বাড়িতে , বাড়িতে গিয়ে নাহয় অসভ্যতামি করবো, কি বলো। মা কিছু না বলে চুপচাপ আমার হাত ধরে হাঁটা দিলো shopping মল এর দিকে। শপিং মল এ গিয়ে আমি আর মা জিনিস পত্র কেনা শুরু করলাম , ঠাণ্ডার কাপড় চোপড় সব নিলাম মা ও নিলো, আর আমি কিছু t shirt shirt trouser nilam. মা saree নিলো। মা এমনিতে বাড়িতে বা কোথাও গেলে শাড়ী ছাড়া কোনো অন্য পোশাক পরেনা। কিন্তু আজ দেখলাম মা কিছু নতুন পোশাক নিলো, একটা t- shirt, tight leggings, ar plazo nilo। Ar হাঁটু পর্যন্ত tight leggings ও নিলো । এবার আমাদের shopping শেষ হতেই শপিং মল থেকে বাইরে এলাম। বাইরে এসেই দেখলাম লোকটা এখনো আমাদের লক্ষ্য রেখেছে। লোকটা আমাদের দেখেই চলে এলো আমাদের কাছে। মা যেনো আবার বিরক্তি বোধ করলো। লোকটা এসেই মা এর সাথে আবার কথা বলা শুরু করলো।
লোক – কি ম্যাডাম শপিং হলো।
মা কোনো উত্তর দিলোনা , ঘুরেও দেখলো না। লোকটা মায়ের পেছনে যাচ্ছিল। মা কোনো উত্তর না দিতেই লোকটা মা এর পাছায় আবার কষিয়ে একটা থাপ্পর দিল। মা হঠাৎ করে থেমে গেলো,
মা – কি চাই বলুনতো কেনো বিরক্তি করছেন আর কেনো রাস্তাঘাট এ অসভ্যতামি করছেন।
লোক ( মুচকি হাসি দিয়ে) – তো চলো আমার বাড়িতে বিছানায় অসভ্যতামি করবো।
মা – আপনার তো সাহস খুব। রাস্তাঘাট এ এরকম অচেনা মহিলা কে ডিস্টার্ব করছেন।
লোক – অচেনা কোথায়, এখুনি তো চিনতে আর কতক্ষণ লাগবে। আপনার নাম কি?
মা – জানতে হবেনা আপনাকে। এটা বলেই আবার ঘুরে হাঁটা শুরু করলো। লোকটাকে দেখলাম আবার পেছন থেকে মা এর পাছায় আবার একটা কষিয়ে থাপ্পর দিল।
মা উহঃ করে দাড়িয়ে গেলো আবার ঘুরে লোকটা কে বলল কি করছেন, মারছেন কেনো ।
লোক – আহহ খুব লাগলো বুঝি, চলো আমার বাড়িতে মালিশ করে দেবো তোমার পাছাটা, আর ব্যথা কমে যাবে।
মা – দেখুন অসভ্যতামি বন্ধ করুন এবার।
লোক – আচ্ছা নাম বলো এবার।
মা – সুলেখা রয়।
লোক – ওহঃ সুলেখা ! আমি অশোক সেন। মা কিছু না বলে আবার চলা শুরু করলো। এবার ওই লোকটা আমার দিকে দেখে আমাকে আমার নাম জিজ্ঞেস করলো। আমি আমার নাম বললাম – রাজ রয়। লোক টা তখন আমাকে বলল তুমি আমাকে জেঠু বলে ডাকতে পারো বুঝলে। আমি বললাম ঠিক আছে জেঠু। তারপর মা আবার আমার হাত ধরে হাঁটা শুরু করলো। ওই জেঠু টা তখন আমাদের সাথে হাঁটা শুরু করলো।
অশোক জেঠু – তোমার বাড়ি কোথায়?
মা – জানতে হবেনা, জেনে কি হবে।
অশোক জেঠু – আরে বলোতো, ভয় পেওনা তুমি না বললে চলে যাবো না।
মা – জানতে হবেনা বললাম তো যান এখান থেকে। এটা বলেই মা একটু তাড়াতাড়ি হাঁটতে লাগলো। হঠাৎ করে জেঠু টা মা এর পাছায় আবার একটা কষিয়ে চড় মারল।
মা – দেখুন এবার কিন্তু খুব খারাপ হবে।
অশোক জেঠু – আরে সুলেখা, বলোনা তোমার বাড়িটা কোথায়?
মা – ****** (আমাদের বাড়ির address দিলো জেঠু টা কে)।
অশোক জেঠু – ওহঃ তাহলে তো খুব কাছেই আমার বাড়ি। হিহিহি। (কি বিশ্রী হাসি দিলো ) ।
মা আর কিছু না বলে আবার চলা শুরু করলো। ওই জেঠু ও আর কিছু না বলে আমাদের পেছনেই এলো বাস stand পর্যন্ত। কিছুক্ষণ পরে একটা বাস এলো। বাস এ উঠলাম। বাস এ একটাও সীট খালি ছিলনা। কিন্তু অতটাও ভিড় নয় বাসে। তাই আমি আর মা দাড়িয়ে ছিলাম। জেঠু টাও আমাদের সাথে বাস এ উঠেছে। উঠে মায়ের গা ঘেসে দাড়ালো।
মা একবার জেঠুটার দিকে ঘুরে দেখলো। তারপর চুপচাপ নিজের জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকলো। কিছুক্ষণ পরে আমি লক্ষ্য করলাম যে জেঠু টা মা এর পাছায় হাত বোলাচ্ছে। আর ময়দা দোলা করছে মা কে। মা বারবার ওই জেঠুর হাত টা সরিয়ে দিচ্ছে, কিন্তু তখনই আবার জেঠু টা আবার মা এর পাছাটা খুব জোরে জোরে টিপে যাচ্ছে। মা এর কানে ফিসফিস করে বলছে বারবার।
অশোক জেঠু – চলো আমার বাড়িতে সারারাত তোমাকে দলবো।
মা কে দেখলাম এই কথাটা শুনে জেঠুর দিকে একবার তাকালো আর মুখ টা বিরক্তিকর ভাবে ঘুরিয়ে নিয়ে জেঠুর হাত টা পাছা থেকে সরিয়ে দিলো। যতই হাত সরিয়ে দিচ্ছে জেঠু টা আবার হাত দিয়ে পাছা টিপে যাচ্ছে। আর বলছে ।
অশোক জেঠু – সুলেখা সোনা, চলো আমার বাড়িতে আজ তোমার পাছাটা চটকে লাল করে দেবো আর তোমার পাছাটা চুদে ফাটিয়ে দেবো। মা এবার এই কথা শুনে রেগে গেলো। আর হঠাৎ করে ঘুরে একটা থাপ্পড় মারলো অশোক জেঠু কে। বাস এর সবাই হা করে দেখলো ব্যাপার টা। হঠাৎ এরকম পরিস্থিতি হবে জেঠু টা বুঝতে পারেনি। আর জেঠু টা মা কে অন্য মেয়েদের মত ভেবেছিল। কিন্তু মা যে এত strict ওটা হয়তো আন্দাজ করতে পারেনি।
আমাদের পরিবারের একটা কাহিনী পর্ব ১
আমাদের পরিবারের একটা কাহিনী ২য় পর্ব